
আবায়া : নজরদারি এড়াতে হামাসের অদ্ভুত কৌশল
জানমাল বাঁচাতে নয়, বরং নজরদারি ড্রোন ও থার্মাল ক্যামেরার চোখ ফাঁকি দিতে এই প্রাচীন ঢিলেঢালা কাপড় পরে ময়দানে নামছেন কাসসামের যোদ্ধারা।
জানমাল বাঁচাতে নয়, বরং নজরদারি ড্রোন ও থার্মাল ক্যামেরার চোখ ফাঁকি দিতে এই প্রাচীন ঢিলেঢালা কাপড় পরে ময়দানে নামছেন কাসসামের যোদ্ধারা।
২০২৪ সালের যুদ্ধের সময় ইরান হিজবুল্লাহকে সরাসরি সহায়তা দেয়নি। এই নিষ্ক্রিয়তাই এখন হিজবুল্লাহকে অস্ত্রত্যাগ নিয়ে আলোচনার ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলেছে।
প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের পর থেকেই মধ্যপ্রাচ্যে ধর্ম, বর্ণ ও জাতিগত বিভাজনের বীজ বপন করা হয়েছে। লক্ষ্য— এই অঞ্চলকে টুকরো করে ফেলা।
সিনেমার মতো মুহূর্তটি শেষ হতেই ভেঙে গেল ঘন হয়ে জমে থাকা উত্তেজনার আবরণ। আশপাশের পরিবেশ হঠাৎই হালকা হয়ে উঠল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ইউরোপ, তুরস্ক ও সিরিয়ার রাজনীতিক, শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিকেরা।
শুধু উত্তর প্রদেশেই ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত এ আইনে ৮৩৫টি মামলা হয়েছে, গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ৬৮২ জনকে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুসলিম অভিবাসীদের সবচেয়ে বড় উৎস দেশগুলোর মধ্যে ভারত দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।
যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এরান প্রায় ৩ লাখের বেশি সহায়তা কল পেয়েছে। এর মধ্যে ৪০ হাজার কল এসেছে সৈনিক ও তাঁদের পরিবারের কাছ থেকে, আর ৫৮ হাজার কল ছিল কিশোর-কিশোরীদের। অনেক সৈনিকই বলেছেন, ‘গাজায় মারা গেলে ভালো হতো’। এটি মূলত যুদ্ধ-পরবর্তী মানসিক যন্ত্রণারই প্রকাশ।
বিশ্লেষকেরা মনে করেন, পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তি অর্জনের সুযোগ পেয়েছিল মূলত সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর বিশ্বরাজনীতির বিভ্রান্তিকর এক পর্যায়ে। সেই সঙ্গে পশ্চিমা সামরিক বলয়ের বাইরে থাকাও তাদের এই লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হয়েছিল।
গত এক বছরে আরব দেশগুলোতে যে পরিমাণ খাদ্য অপচয় হয়েছে, তার পরিমাণ শুধু গাজার দুর্ভিক্ষই দূর করতে যথেষ্ট নয়—বরং তা
চার দশক ধরে চলা সশস্ত্র আন্দোলনের অবসান ঘটিয়ে নিজেদের বিলুপ্তির ঘোষণা দিয়েছে কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি (পিকেকে)। সোমবার
বিশ্ব আজ টালমাটাল, একের পর এক সংকটে বিপর্যস্ত। স্থিতিশীলতার পথ বারবার হয়ে পড়ছে অনিশ্চিত। এই প্রেক্ষাপটে সময়ের দাবি—দূরদর্শী ও কৌশলগত
লোহিত সাগরের গুরুত্বপূর্ণ দুই দ্বীপ, তিরান ও সানাফিরে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছে সৌদি আরব। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নিরাপত্তা সমন্বয়ের অংশ হিসেবে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সৌদি চায়, এই ঘাঁটির মাধ্যমে লোহিত সাগরে নৌ চলাচল পর্যবেক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। বিশেষ করে ইরান থেকে গাজা ও লেবাননে অস্ত্র চোরাচালান রোধ করাই এর অন্যতম উদ্দেশ্য।
মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদ ও বিশ্লেষণ নিয়ে বাংলা ভাষায় সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য নিউজ পোর্টাল।
©২০২৫ সর্বস্বত্ত্ব মধ্যপ্রাচ্য কর্তৃক সংরক্ষিত।