
সুদানে কে কার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে, আপনার যা জানা উচিত
সুদানে গৃহযুদ্ধের মূল সূত্রপাত ঘটে ২০১৯ সালে। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা রাষ্ট্রপতি ওমর আল বশিরকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকেই। বশির ১৯৮৯ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন।

সুদানে গৃহযুদ্ধের মূল সূত্রপাত ঘটে ২০১৯ সালে। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা রাষ্ট্রপতি ওমর আল বশিরকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকেই। বশির ১৯৮৯ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন।

সুদানে চলমান গৃহযুদ্ধ তৃতীয় বছরে প্রবেশের সাথে সাথে পরিস্থিতি আরও জটিল ও উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।

সিরিয়ার সরকারের জন্য এখন আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ভারসাম্য রক্ষা করা সহজ নয়। কারণ, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তিগুলোর মধ্যে যে তীব্র মেরুকরণ চলছে, সিরিয়া সেই প্রতিযোগিতার কেন্দ্রবিন্দুতেই অবস্থান করছে।

জানমাল বাঁচাতে নয়, বরং নজরদারি ড্রোন ও থার্মাল ক্যামেরার চোখ ফাঁকি দিতে এই প্রাচীন ঢিলেঢালা কাপড় পরে ময়দানে নামছেন কাসসামের যোদ্ধারা।
সুদানের যুদ্ধে ইসরায়েলের ভূমিকা সঠিকভাবে বুঝতে না পারা এবং সে অনুযায়ী কার্যকর পরিকল্পনা নিতে না পারাটাই বড় একটি ভুল।

২০২৪ সালের যুদ্ধের সময় ইরান হিজবুল্লাহকে সরাসরি সহায়তা দেয়নি। এই নিষ্ক্রিয়তাই এখন হিজবুল্লাহকে অস্ত্রত্যাগ নিয়ে আলোচনার ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলেছে।

প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের পর থেকেই মধ্যপ্রাচ্যে ধর্ম, বর্ণ ও জাতিগত বিভাজনের বীজ বপন করা হয়েছে। লক্ষ্য— এই অঞ্চলকে টুকরো করে ফেলা।

সিনেমার মতো মুহূর্তটি শেষ হতেই ভেঙে গেল ঘন হয়ে জমে থাকা উত্তেজনার আবরণ। আশপাশের পরিবেশ হঠাৎই হালকা হয়ে উঠল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ইউরোপ, তুরস্ক ও সিরিয়ার রাজনীতিক, শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিকেরা।

শুধু উত্তর প্রদেশেই ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত এ আইনে ৮৩৫টি মামলা হয়েছে, গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ৬৮২ জনকে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুসলিম অভিবাসীদের সবচেয়ে বড় উৎস দেশগুলোর মধ্যে ভারত দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।

যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এরান প্রায় ৩ লাখের বেশি সহায়তা কল পেয়েছে। এর মধ্যে ৪০ হাজার কল এসেছে সৈনিক ও তাঁদের পরিবারের কাছ থেকে, আর ৫৮ হাজার কল ছিল কিশোর-কিশোরীদের। অনেক সৈনিকই বলেছেন, ‘গাজায় মারা গেলে ভালো হতো’। এটি মূলত যুদ্ধ-পরবর্তী মানসিক যন্ত্রণারই প্রকাশ।

বিশ্লেষকেরা মনে করেন, পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তি অর্জনের সুযোগ পেয়েছিল মূলত সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর বিশ্বরাজনীতির বিভ্রান্তিকর এক পর্যায়ে। সেই সঙ্গে পশ্চিমা সামরিক বলয়ের বাইরে থাকাও তাদের এই লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হয়েছিল।













